যুক্তরাষ্ট্রের শাসনব্যবস্থাকে প্রশ্নের মুখে ফেলল যে সিনেমা

সিনেমায় লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিওর অভিনয় সংযত, শক্তিশালী। এখানে নেতার ভূমিকায় তাঁকে দেখা যায় না। বিপ্লবে বিশ্বাস রেখে এর পক্ষে কাজ করলেও সব ছাড়িয়ে যায় তাঁর স্নেহময় বাবার পরিচয়কে। বব যখন স্রেফ বসে থাকে, তখনো ছবির মধ্য দিয়ে এক অদ্ভুত অস্থিরতা ছড়িয়ে পড়ে। মেয়ে উইলার সঙ্গে ববের সম্পর্ক এ সিনেমার প্রাণ। উইলা চরিত্রে চেইস ইনফিনিটিও দারুণ অভিনয় করেছেন। নিজের প্রথম সিনেমাতেই তিনি মাত করেছেন বলা যায়। বাবা ও মেয়ের রসায়ন এ সিনেমায় গতি এনেছে। এ সিনেমার অন্য চরিত্রগুলোও অসাধারণ। সবাই নিজ নিজ চরিত্রে মানানসই অভিনয় করেছেন। তবে শন পেনের কথা বলতে হবে আলাদাভাবে। সাম্প্রদায়িক

মনোভাবসম্পন্ন এক কর্নেলের রূপকে তিনি যেভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন, তা দুর্দান্ত। তাঁর দাঁতে দাঁত চেপে কথা বলা, দেহভঙ্গি, ধূর্ত আচরণ; সব মিলিয়ে তিনি ব্যঙ্গাত্মকভাবে হয়ে উঠেছেন বাস্তবতার এক মূর্তমান চিত্র।

3 thoughts on “যুক্তরাষ্ট্রের শাসনব্যবস্থাকে প্রশ্নের মুখে ফেলল যে সিনেমা”

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top